• বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১৭
সর্বশেষ :
খুলনায় যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। রামপালে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে মহান বিজয় দিবস মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ময়মনসিংহে পুষ্পস্তবক অর্পণ গফরগাঁওয়ে নির্বাচনী পোস্টার, পেনা, ফুটপাত মুক্ত করনে মোবাইল কোট পরিচালিত হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনীয় আহ্বায়ক কমিটি গঠন। গফরগাঁও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিদায় সংবর্ধনা ও নব যোগদানকৃত অফিসারের সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে সার্বজনীন মানববন্ধন ময়মনসিংহে হাসপাতাল-ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান , ৫ লাখ টাকা জরিমানা

এক মাসে ঋণ বিতরণ কমেছে ১০০ কোটি টাকা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে

প্রতিনিধি: / ২৫৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

অর্থনীতি: চলতি অর্থবছরের ডিসেম্বর মাসে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ৭৫৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এর আগের মাসে বিতরণ করা হয় ৮৫৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ কমেছে ৯৯ কোটি টাকা। স¤প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ৩ হাজার ৯৩৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে জুলাই মাসে ঋণ বিতরণ করা হয়েছিল ৪৫২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আর আগস্ট মাসে ৮৪৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, সেপ্টেম্বর ৬৭১ কোটি ২০ লাখ টাকা, অক্টোবর ৮০৯ কোটি ৩২ লাখ টাকা, নভেম্বর ৮৫৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা এবং ডিসেম্বর মাসে ৭৫৫ কোটি ৮২ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়। সমাপ্ত ডিসেম্বর মাসে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেশের প্রান্তিক এলাকায় ৫০১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়। আর শহরাঞ্চলে ঋণ বিতরণ করা হয় ২৫৪ কোটি টাকা। দেশের ব্যাংক খাতে ২০১৪ সালে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু হয়। বিদায়ি ২০২৩ সালের ডিসেম্বর দেশব্যাপী পাড়া-মহল্লা ও হাটবাজারে এরকম এজেন্টের সংখ্যা দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৭৫৭টি। আর এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট বেড়ে হয় ২১ হাজার ৬০১টি। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বিকাশের ধারায় গত এক বছরে আমানত বেড়েছে ৬ হাজার ২১৫ কোটি টাকা। ২০২২ সালে যার পরিমাণ ছিল ২৯ হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর প্রান্তিকে মোট আমানতের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৫ হাজার ৯০২ কোটি টাকা। প্রধানত আমানত সংগ্রহের কাজ করে এজেন্ট ব্যাংকিং। প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঋণ বিতরণের মতো জনবল ও নিরাপদ ঋণ বিতরণের কাঠামো এখনো গড়ে ওঠেনি। এ কারণে ঋণ বিতরণে পিছিয়ে আছে এজেন্ট ব্যাংকিং। এজেন্ট ব্যাংকিং হলো প্রযুক্তিনির্ভর ছোট্ট পরিসরে ব্যাংকিং। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে ব্যাংকগুলো এ লেনদেন করছে। যেসব অঞ্চলে অর্থনৈতিক গ্রোথ হচ্ছে কিন্তু ব্যাংকের শাখা নেই, মূলত এখন সেখানেই এই ব্যাংকিং ব্যবস্থার বিকাশ হচ্ছে।

 


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com