• বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৯
সর্বশেষ :
রূপসা উত্তর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব ইমতিয়াজ আলী সুজনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার। ময়মনসিংহে মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উপলক্ষে পুলিশ বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দের সংবর্ধনা অনুষ্টান অনুষ্ঠিত। খুলনায় যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। রামপালে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে মহান বিজয় দিবস মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ময়মনসিংহে পুষ্পস্তবক অর্পণ গফরগাঁওয়ে নির্বাচনী পোস্টার, পেনা, ফুটপাত মুক্ত করনে মোবাইল কোট পরিচালিত হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনীয় আহ্বায়ক কমিটি গঠন। গফরগাঁও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিদায় সংবর্ধনা ও নব যোগদানকৃত অফিসারের সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ

বগুড়ায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন

বগুড়া প্রতিনিধি / ১৮৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন

বহু ভাষায় শিক্ষার প্রসার পারস্পরিক সমঝোতা ও শান্তির জন্য সাক্ষরতা’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বগুড়ায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন করা হয়েছে। গত রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে বগুড়া জেলা প্রশাসন আয়োজিত ও জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো’র সহযোগিতায় দিবসটি উপলক্ষ্যে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
র‌্যালি শেষে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষ করতোয়ায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মেজবাউল করিম। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. আরাফাত হোসেনের সভাপতিত্বে জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো বগুড়ার সহকারী পরিচালক এসএম সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা শিক্ষা অফিসার হজরত আলী, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রেজোয়ান হোসেন।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন প্রাইমারি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট (পিটিআই)’র সুপারিনটেন্ড আফরোজা সুলতানা। সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) মেজবাউল করিম বলেন, ১৯৬৭ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী এবং ১৯৭২ সাল থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপিত হয়ে আসছে। অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো সাক্ষরতা অর্জন করা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই সাক্ষরতার সংজ্ঞায় ভিন্নতা থাকলেও ১৯৬৭ সালে ইউনেস্কো সর্বজনীন একটা সংজ্ঞা নির্ধারণ করে। তখন শুধু কেউ নাম লিখতে পারলেই তাকে সাক্ষর বলা হতো। পরবর্তীতে প্রায় প্রতি দশকেই এই সংজ্ঞায় পরিবর্তন এসেছে এবং ১৯৯৩ সালের একটি সংজ্ঞায় ব্যক্তিকে সাক্ষর হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত পূরণ করতে হয়। ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য পড়তে পারবে, নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য লিখতে পারবে, দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ হিসাব-নিকাশ করতে পারবে। সাক্ষরতা এবং উন্নয়ন একই সূত্রে গাঁথা। নিরক্ষরতা উন্নয়নের অন্তরায়। টেকসই সমাজ গঠনের জন্য যে জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়োজন তা সাক্ষরতার মাধ্যমেই অর্জন সম্ভব।
র‌্যালি ও আলোচনা সভায় গ্রাম বিকাশ সংস্থা, বন্ধন সোসাইটি, চাহিদা, পল্লীমুক্তি সংস্থা, ভগ্নিনিবেদিতা মঞ্চ, বগুড়া ওয়াইএমসিএ’র প্রতিনিধি, উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধি অংশ নেন।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com