• বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৭
সর্বশেষ :
ময়মনসিংহে মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উপলক্ষে পুলিশ বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দের সংবর্ধনা অনুষ্টান অনুষ্ঠিত। খুলনায় যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। রামপালে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে মহান বিজয় দিবস মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ময়মনসিংহে পুষ্পস্তবক অর্পণ গফরগাঁওয়ে নির্বাচনী পোস্টার, পেনা, ফুটপাত মুক্ত করনে মোবাইল কোট পরিচালিত হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনীয় আহ্বায়ক কমিটি গঠন। গফরগাঁও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিদায় সংবর্ধনা ও নব যোগদানকৃত অফিসারের সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে সার্বজনীন মানববন্ধন

দেবহাটায় প্রায় ৪শত বছরের ঐতিহ্য বনবিবির বটতলা

কে এম রেজাউল করিম, দেবহাটা, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি / ৩৮৮ দেখেছেন:
পাবলিশ: রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
Oplus_131072

অপরূপ সৌন্দর্য্যে ভরা সাতক্ষীরা। এমন সুনিবিড়, মায়াভরা শহর আর কোথায় আছে কী? সাতক্ষীরা শহর হতে মাত্র ২৫ কিলোমিটার গেলে দেবহাটা উপজেলা সদর। সেখানে রয়েছে হৃদয় ছোঁয়া ৪শত বছরের এক বট গাছ। “বনবিবি বটতলা” নামে পরিচিত এই ঐতিহাসিক স্থান। প্রায় ৩.৫ একর জমির উপর বিস্তৃর্ণ এই বটতলা। বটগাছের শাখা প্রশাখা থেকে মাটির সাথে শিকড় তৈরি করে এটি বিশাল আকার লাভ করেছে। বহু পুরাতন এই বটতলায় সাধু ও ঋষিদের ধ্যানের স্থান ছিল। এখানে বিভিন্ন দেবদেবীদের পুজা অর্চনা করা হত। বর্তমানে এখানে আর সাধু ঋষিদের ধ্যান করতে দেখা যায় না, তবে বিনোদনের জন্য অনেক নারী পুরুষ এখানে ভীড় জমায়।

 

  • উপজেলা পরিষদ থেকে স্থানটি মাত্র কয়েক মিনিটের পথ।বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। স্থানটির চারপাশে এখন বসতি গড়ে উঠেছে। তাই ধীরে ধীরে এই বটতলাটি তার নিজস্ব স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলছে। কিন্তু উপজেলার ঐতিহ্যটি সে আজও ধরে রেখেছে।

 

 

ঐতিহাসিক এই বটতলায় প্রিয় জনকে সাথে নিয়ে অনেক মানুষ আজও বেড়াতে আসে। ছায়া সুনিবিড়, পাখির কুজন মুখরিত, শ্যামনয়নাভিরাম এই স্থানটিতে অবসর দিনের কিছুটা সময় এখানে বসে থাকলে মনের সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। মনটা সতেজ হয়ে ওঠে। প্রকৃতিকর অপূর্ব দৃশ্য দেখতে দেখতে সময় কেটে যায়।

 

স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমতি ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পেলে এই পর্যটন কেন্দ্রটি আরো আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে এবং এখান থেকে উপজেলা পরিষদের একটি রাজস্ব আয়ের সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি হবে।

 

সপ্তাহের ছুটির দিনে মনের ক্লান্তিগুলো দূর করার জন্য এবং প্রকৃতির সবুজ স্পর্শ পাওয়ার জন্য প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে সবুজে ঘেরা পাখির কুজন মুখরিত নয়নাভিরাম এই পর্যটন কেন্দ্রটিতে বসে কিছুটা সময় কাটাতে পারেন


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com