• বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৪২
সর্বশেষ :
খুলনায় যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। রামপালে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে মহান বিজয় দিবস মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ময়মনসিংহে পুষ্পস্তবক অর্পণ গফরগাঁওয়ে নির্বাচনী পোস্টার, পেনা, ফুটপাত মুক্ত করনে মোবাইল কোট পরিচালিত হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনীয় আহ্বায়ক কমিটি গঠন। গফরগাঁও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিদায় সংবর্ধনা ও নব যোগদানকৃত অফিসারের সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে সার্বজনীন মানববন্ধন ময়মনসিংহে হাসপাতাল-ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান , ৫ লাখ টাকা জরিমানা

শিশুর যত্নে করণীয় আবহাওয়া পরিবর্তনে

প্রতিনিধি: / ৬৬৩ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪

লাইফস্টাইল: সময়টা গরমের। একই সঙ্গে বৃষ্টিও আসছে মাঝেমধ্যে। ফলে যেকোনো সময় ঠান্ডা-সর্দি-গম্যি লেগে বাজে অবস্থা হতেই পারে। মশার উপদ্রবও গরম আসার পর বেড়েছে অনেকাংশে। সবাই এসব সমস্যায় নানাভাবে জর্জরিত। তবে শিশু ও প্রবীণরা এই সময়ে কষ্টস্বীকার করেন বেশি। তবে শিশুদের অবস্থা থাকে নাজুক। এ ক্ষেত্রে কি করণীয়? রইলো নবজাতক ও শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. দেলোয়ার হোসেনের পরামর্শ। অ্যালার্জির প্রকোপ: গরমের প্রাথমিক পর্যায়ে শিশুর শরীরে চুলকানি ও র্যাশের মতো বিভিন্ন সমস্যাও দেখা দেয়। এসব পরবর্তীতে মারাত্মক ফুসকুড়িতে পরিণত হয়। অনেক ক্ষেত্রেই অ্যালার্জি বেড়ে গিয়ে র্যাশ, ফুসকুড়ি বা চুলকানি হয়। এজন্য যেসব শিশুর অ্যালার্জি আছে, তাদের ফুল থেকে দূরে রাখুন। বাইরে বের হওয়ার আগে অবশ্যই শিশুকে মাস্ক পরিয়ে নিন। ছোটদের ত্বক অনেক কোমল ও সংবেদশীল হয়ে থাকে। তাই এ সময় জেনে-বুঝে শিশুর ত্বকের যতœ নিন। বাইরে বেরুলে: আবহাওয়ার ওঠা-নামার এ সময় সহজেই শিশুরা ঠাÐা-জ্বর-কাশিতে আক্রান্ত হয়। তাই শিশুকে এ সময় সঠিক পরিচর্যার মধ্যে রাখতে হবে। বাইরে থেকে ফিরেই সাবান দিয়ে নিয়মিত হাত ধুয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি শিশুকে নিয়মিত গোসল ও পরিষ্কার জামা-কাপড় পরাতে হবে। ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ থেকে বাঁচান হাওয়া বদলের মৌসুমে শিশুর ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থাকে অনেক। এমনটি হলে প্রচুর পানি ও ফলের রস খাওয়াতে হবে শিশুকে। জ্বরের মাত্রা ১০০ ডিগ্রীর বেশি হলে অবশ্যই শিশুকে হাসপাতালে নিতে হবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ক্ষেত্রে: আবহাওয়া যেমনই হোক না কেন শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। শিশুর শরীর জীবাণুমুক্ত রাখতে গোসলের পানিতে অ্যান্টিসেপটিক লিকুইড বা নিমের পাতা মিশিয়ে গোসল করাতে পারেন। শিশু থাকুক শুষ্ক: দিনের বেলায় হালকা গরম থাকার কারণে শিশুর শরীর অনেক সময় ঘামে ভিজে যেতে পারে। এজন্য শিশুর বগল বা কুচকিতে ফাঙ্গাল ইনফেকশন যাতে না হয় এজন্য নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন এবং টেলকম পাউডার ব্যবহার করুন। শিশুর আরাম বিধানে: শীত কম থাকলেও রাতের শেষের দিকে আবহাওয়া বেশ ঠাÐা থাকে। হয়তো ঘুমের মধ্যে শিশু শরীর থেকে লেপ বা কম্বলটি সরিয়ে ফেলে। এজন্য শেষ রাতের দিকে শিশুকে গরম কাপড়ে ঢেকে রাখুন। শিশুকে একেবারেই পাতলা কাপড় পরিয়ে রাখবেন না। আবার বেশি ভারী কাপড় পরিয়ে রাখলেও শিশুর ঘাম হতে পারে। এতেও শিশুর ঠাÐা লাগতে পারে। তাই দিন ও রাতের তাপমাত্রা বুঝে শিশুকে পোশাক পরান। শিশুর শরীর ঘামছে বলে জোরে ফ্যান চালাবেন না। যদি ফ্যান চালাতেই হয়, তবে হালকা করে ছেড়ে রাখুন। রাতে ফ্যান না চালানোই উচিত। অনেক সময় শুধু ফ্যানের বাতাসের কারণেও শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে।

 


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com